আমার ব্যক্তিগত একটা Observation হল, আমরা হুজুগে বেশি চলি। অন্য
মানুষের কথায় Motivated হই। কেন জানি আমার মনে হচ্ছে চারপাশে হুজুগে
ইকমার্স শুরু করা মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। যাদের মাথায় কোন একভাবে ঢুকে
গেছে এইটা অল্প পুঁজির ব্যবসা। নিজের প্রোডাক্ট না থাকলেও ব্যবসা করা যায়।
অল্পদিনেই রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাওয়া যায়। এই ধরণের মানুষ গুলো এই
মার্কেট/শিল্পটাকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট। তাই যারা এই ধরণের চিন্তা করে
এই ব্যবসায় এসেছেন তাদের উদ্দেশে বলছি, দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টান,জীবন পাল্টে
যাবে। তা না হলে নিজের সাথে সাথে আসেপাশের মানুষ গুলোও কয়েকদিন পর আপনার
কারণে ভোগান্তিতে পরবে,এই শিল্পের বদনাম হবে।
এখন মূল বিষয় বস্তুতে আসা যাক। আমাদের দেশে কয়েক বছর আগে যখন ফেসবুক মার্কেটিং এর আবির্ভাব ঘটে তখন থেকেই আমরা একটা ভুল ধারণা নিয়ে চলছি। সেটা হল, আমারা ফেসবুকে যারা এড পোস্ট করে দিতেন নিজেদের মাস্টার কার্ড থাকার সুবাদে, তাদের কেই ফেসবুক মার্কেটার ভাবা শুরু করলাম এবং এই ভাবনা থেকে আমারা অনেকেই এখনও বের হয়ে আসতে পারিনি। Advertiser ও Marketer এর মধ্যে পার্থক্যটা দয়া করে Google করে দেখে নিবেন, আমি লিখতে গেলে এখন প্রসঙ্গ পরিবর্তন হয়ে যাবে।
আমরা জানি, অনলাইনে ব্যবসা করার জন্য পৃথিবীব্যাপী প্রায় সকল ব্যবসায়ী SEO,SMM,E-mail Marketing etc. করে থাকেন। কিন্তু, আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে আমি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের প্রথমে শুধুমাত্র Facebook marketing করতে পরামর্শ দেই এবং তারপর আস্তে আস্তে ব্যবসার Growth বাড়ার সাথে সাথে অন্য গুলো শুরু করতে পারি। আপনার মনে হতে পারে আমি Facebook marketing ভালো পারি দেখেই মনে এই কথা বলি
আসলে ঠিক তা না, আমার এই কথা বলার পিছনে কিছু যুক্তি ছবি সহ দেখানোর চেষ্টা করছি।
নিচের ছবিটিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন বাংলাদেশ থেকে ভিসিট করা TOP ওয়েবসাইটের Ranking। যেখানে দেখা যাচ্ছে, পৃথিবী জুড়ে No. 1 এ থাকা Google ও আমাদের দেশের মানুষের কাছে দ্বিতীয়। বাংলাদেশ থেকে ফেসবুক ব্যবহারকারির সংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখ। যাদের মধ্যে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ,যারা অনলাইনে কেনা কাটার জন্য উৎকৃষ্ট টার্গেট কাস্টমার।

এখন আপনাদের দেখাতে চাই, আমাদের দেশের নামকরা অনলাইনে কেনাবেচার ওয়েবসাইট গুলো কাস্টমার কোথাথেকে পায়।
Kaymu, Akhoni এবং Ajker Deal এর প্রত্যেকেরই সর্বাধিক পরিমান ভিসিটর/কাস্টমার তাদের সাইটে আসে ফেসবুক থেকে।



একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন যার Facebook থেকে আসা ভিসিটর যার যত বেশি তার Rank ও তত উপরে। এর থেকে কিন্তু পরিস্কার বুঝা যায় অনলাইনে বাংলাদেশে ব্যবসা করে সফল হতে হলে আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং এও সফল হতে হবে।
এখন বলি ফেসবুক মার্কেটিং (Facebook marketing) এ সফল হওয়ার উপায় কি।
ফেসবুক একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সেইটা আমরা সবাই জানি। এইখানে আপনি একই সাথে সমাজের উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর প্রায় সবাইকে এক ছাঁদের নিচে পাচ্ছেন। যাদের এক এক জনের পছন্দ ও চাহিদা এক এক রকম। প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার ব্যবসার টার্গেট কাস্টমার কারা হতে পারে, তাদের পছন্দ, অপছন্দ ও রুচিবোধ সম্পর্কে আপনার পূর্ণ ধারণা থাকতে হবে। তারপর আপনার মার্কেটিং প্লেন কে এমন ভাবে সাঁজাতে হবে জেন সেটা আপনার টার্গেট কাস্টমারদের ভালো লাগে। কিছু ভিন্ন উদ্যোগ, ভিন্ন পণ্য, ভিন্ন ও নতুন সেবা,সুন্দর ট্যাগ লাইন, প্রোডাক্টের সুন্দর ছবি, সঠিক এড সেটিং, সঠিক টাইমিং, পন্নের চাহিদা/আমদানি ও লভ্যাংশের উপর ভিত্তি করে প্রচারে খরচ করা ইত্যাদি এই সব কিছু মিলিয়েই একটি সফল ফেসবুক মার্কেটিং এর গল্প তৈরি হয়। মনে রাখবেন,সেইটাই মার্কেটিং যা থেকে মানুষ বুঝবেনা যে এইটা মার্কেটিং।
একজন ভালো/দক্ষ মার্কটারই পারে প্রতিনিয়ত আপনাকে সবচেয়ে কম খরচে সর্বাধিক ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিতে। তারপর আপনার পন্নের গুনগত মান ও আপনার আন্তরিকতার উপর নির্ভর করবে বাকি কাজ। তবে সব সময় ও সব পণ্যর ক্ষেত্রে ফলাফল এক হয় না। তবে একজন দক্ষ মার্কেটার আপনাকে সঠিক প্ল্যানিং ও কাস্টমার টার্গেট করে তুলনা মূলক ভালো ফলাফল এনে দিতে পারেন।
দেখা যাবে অনেক ক্ষেত্রেই একই পণ্য অনেকজনের কাছে থাকে। তাহলে সেই ক্ষেত্রে ক্রেতা কেন আপনার থেকেই পণ্যটি কিনবে। আমি জানি আপনারা বেশির ভাগই ভাবছেন, আমি দাম কম রাখবো,সেবা ভালো দিবো। কিন্তু এইটা কি সমাধান? দাম কম রাখবেন মানে লাভ কম করবেন, লাভ কম করতে থাকলে ব্যবসা করবেন কিভাবে? এর থেকে যদি এমন একটা প্লেন করা যায় যাতে মানুষ ১০-২০ টাকা জেনে শুনে বেশি দিয়ে আপনার থেকে পণ্য কিনবে, তাহলে কেমন হয়?
ধরুন,শীতকালে প্রায় সবাই কম বেশি শীতের জামা কাপড় বেচে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় একই জ্যাকেট ৪-৫ জন বিক্রি করছে। ধরুন এই ধরণের পরিস্থিতিতে মার্কেটে টিকে থাকার জন্য দাম না কমিয়ে, উল্টা দাম বাড়িয়ে কিভাবে সেই জ্যাকেট গুলো সবার আগে বেচতে পারেন? খুব বেশি কিছু করা লাগবে না, শুধু ঘোষণা দিয়ে দেন এই জ্যাকেট আপনার থেকে কিনলে তার ১০% শীতার্তদের সাহায্যে খরচ করা হবে, অথবা এই জ্যাকেট কিনে ডেলেভারি নেওয়ার সময় ২ টি পুরানো শীতের কাপড় দিলে তার থেকে কোন ডেলেভারি চার্জ রাখা হবে না। আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, এই ম্যাসেজটুকু সঠিক ভাবে আপনার টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌছাতে পারলে আপনার জ্যাকেটই মানুষ কিনবে
এইধরনের সফল কেম্পেইন গুলোর Result কেমন হয় তার একটা উদাহরণ দিচ্ছি। তবে সংখ্যার বিচার করে লাভ হয় না। দিন শেষে পকেটে কত আসলো সেইটাই বিবেচ্য

আমি সব সময় একটা কথা বলি, ব্যবসা ডিজিটাল হলেও,কাস্টমার কিন্তু রক্ত মাংসের।
তাই, আপনাকে আপনার কাস্টমারের মানসিকতা বুঝে কাজ করতে হবে। তাকে Feel করাতে হবে যে আপনি তাই দিচ্ছেন ঠিক যা তার প্রয়োজন। বাজারে চাহিদা তৈরি করতে হয়, আর সেই সব ব্যবসাই সফল যারা মানুষের চাহিদা তৈরি করতে পারে। যেমন ধরেন আপনার পরিচিত এমন কোন সাবালিকা আছে যে কোনদিন লাক্স ও ফেয়ার এন্ড লাভলি ব্যবহার করেনি? আমি জানি এইটার উত্তর “না,নাই”। এর কারন হল ইউনিলিভার শুরু থেকেই প্রচার করে আসছে সবাই সুন্দর ও সুগন্ধ পছন্দ করে। আর তাদের প্রোডাক্ট ব্যবহার করেই চিত্রনায়িকারা সুন্দর হয়েছে, যাদের সবাই পছন্দ করে, ভেরি সিম্পাল সাইকলজিকাল ব্রেন ওয়াশ ।
কষ্ট,ধৈর্য আর খরচ না করলে কখনই সফল হবেন না। আর বুদ্ধি ও শ্রমের দাম দিতে শিখলেই নিজের কষ্ট ও ধৈর্যের দাম পাবেন ।
Outsourcing Institute In patiya
Renesha Outsourcing Institute
Munsef Bazar jame Mosjid Market (1st floor), Munsef bazar, Patiya.
এখন মূল বিষয় বস্তুতে আসা যাক। আমাদের দেশে কয়েক বছর আগে যখন ফেসবুক মার্কেটিং এর আবির্ভাব ঘটে তখন থেকেই আমরা একটা ভুল ধারণা নিয়ে চলছি। সেটা হল, আমারা ফেসবুকে যারা এড পোস্ট করে দিতেন নিজেদের মাস্টার কার্ড থাকার সুবাদে, তাদের কেই ফেসবুক মার্কেটার ভাবা শুরু করলাম এবং এই ভাবনা থেকে আমারা অনেকেই এখনও বের হয়ে আসতে পারিনি। Advertiser ও Marketer এর মধ্যে পার্থক্যটা দয়া করে Google করে দেখে নিবেন, আমি লিখতে গেলে এখন প্রসঙ্গ পরিবর্তন হয়ে যাবে।
আমরা জানি, অনলাইনে ব্যবসা করার জন্য পৃথিবীব্যাপী প্রায় সকল ব্যবসায়ী SEO,SMM,E-mail Marketing etc. করে থাকেন। কিন্তু, আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে আমি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের প্রথমে শুধুমাত্র Facebook marketing করতে পরামর্শ দেই এবং তারপর আস্তে আস্তে ব্যবসার Growth বাড়ার সাথে সাথে অন্য গুলো শুরু করতে পারি। আপনার মনে হতে পারে আমি Facebook marketing ভালো পারি দেখেই মনে এই কথা বলি
আসলে ঠিক তা না, আমার এই কথা বলার পিছনে কিছু যুক্তি ছবি সহ দেখানোর চেষ্টা করছি।
নিচের ছবিটিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন বাংলাদেশ থেকে ভিসিট করা TOP ওয়েবসাইটের Ranking। যেখানে দেখা যাচ্ছে, পৃথিবী জুড়ে No. 1 এ থাকা Google ও আমাদের দেশের মানুষের কাছে দ্বিতীয়। বাংলাদেশ থেকে ফেসবুক ব্যবহারকারির সংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখ। যাদের মধ্যে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ,যারা অনলাইনে কেনা কাটার জন্য উৎকৃষ্ট টার্গেট কাস্টমার।
এখন আপনাদের দেখাতে চাই, আমাদের দেশের নামকরা অনলাইনে কেনাবেচার ওয়েবসাইট গুলো কাস্টমার কোথাথেকে পায়।
Kaymu, Akhoni এবং Ajker Deal এর প্রত্যেকেরই সর্বাধিক পরিমান ভিসিটর/কাস্টমার তাদের সাইটে আসে ফেসবুক থেকে।
একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন যার Facebook থেকে আসা ভিসিটর যার যত বেশি তার Rank ও তত উপরে। এর থেকে কিন্তু পরিস্কার বুঝা যায় অনলাইনে বাংলাদেশে ব্যবসা করে সফল হতে হলে আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং এও সফল হতে হবে।
এখন বলি ফেসবুক মার্কেটিং (Facebook marketing) এ সফল হওয়ার উপায় কি।
ফেসবুক একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সেইটা আমরা সবাই জানি। এইখানে আপনি একই সাথে সমাজের উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর প্রায় সবাইকে এক ছাঁদের নিচে পাচ্ছেন। যাদের এক এক জনের পছন্দ ও চাহিদা এক এক রকম। প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার ব্যবসার টার্গেট কাস্টমার কারা হতে পারে, তাদের পছন্দ, অপছন্দ ও রুচিবোধ সম্পর্কে আপনার পূর্ণ ধারণা থাকতে হবে। তারপর আপনার মার্কেটিং প্লেন কে এমন ভাবে সাঁজাতে হবে জেন সেটা আপনার টার্গেট কাস্টমারদের ভালো লাগে। কিছু ভিন্ন উদ্যোগ, ভিন্ন পণ্য, ভিন্ন ও নতুন সেবা,সুন্দর ট্যাগ লাইন, প্রোডাক্টের সুন্দর ছবি, সঠিক এড সেটিং, সঠিক টাইমিং, পন্নের চাহিদা/আমদানি ও লভ্যাংশের উপর ভিত্তি করে প্রচারে খরচ করা ইত্যাদি এই সব কিছু মিলিয়েই একটি সফল ফেসবুক মার্কেটিং এর গল্প তৈরি হয়। মনে রাখবেন,সেইটাই মার্কেটিং যা থেকে মানুষ বুঝবেনা যে এইটা মার্কেটিং।
একজন ভালো/দক্ষ মার্কটারই পারে প্রতিনিয়ত আপনাকে সবচেয়ে কম খরচে সর্বাধিক ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিতে। তারপর আপনার পন্নের গুনগত মান ও আপনার আন্তরিকতার উপর নির্ভর করবে বাকি কাজ। তবে সব সময় ও সব পণ্যর ক্ষেত্রে ফলাফল এক হয় না। তবে একজন দক্ষ মার্কেটার আপনাকে সঠিক প্ল্যানিং ও কাস্টমার টার্গেট করে তুলনা মূলক ভালো ফলাফল এনে দিতে পারেন।
দেখা যাবে অনেক ক্ষেত্রেই একই পণ্য অনেকজনের কাছে থাকে। তাহলে সেই ক্ষেত্রে ক্রেতা কেন আপনার থেকেই পণ্যটি কিনবে। আমি জানি আপনারা বেশির ভাগই ভাবছেন, আমি দাম কম রাখবো,সেবা ভালো দিবো। কিন্তু এইটা কি সমাধান? দাম কম রাখবেন মানে লাভ কম করবেন, লাভ কম করতে থাকলে ব্যবসা করবেন কিভাবে? এর থেকে যদি এমন একটা প্লেন করা যায় যাতে মানুষ ১০-২০ টাকা জেনে শুনে বেশি দিয়ে আপনার থেকে পণ্য কিনবে, তাহলে কেমন হয়?
ধরুন,শীতকালে প্রায় সবাই কম বেশি শীতের জামা কাপড় বেচে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় একই জ্যাকেট ৪-৫ জন বিক্রি করছে। ধরুন এই ধরণের পরিস্থিতিতে মার্কেটে টিকে থাকার জন্য দাম না কমিয়ে, উল্টা দাম বাড়িয়ে কিভাবে সেই জ্যাকেট গুলো সবার আগে বেচতে পারেন? খুব বেশি কিছু করা লাগবে না, শুধু ঘোষণা দিয়ে দেন এই জ্যাকেট আপনার থেকে কিনলে তার ১০% শীতার্তদের সাহায্যে খরচ করা হবে, অথবা এই জ্যাকেট কিনে ডেলেভারি নেওয়ার সময় ২ টি পুরানো শীতের কাপড় দিলে তার থেকে কোন ডেলেভারি চার্জ রাখা হবে না। আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, এই ম্যাসেজটুকু সঠিক ভাবে আপনার টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌছাতে পারলে আপনার জ্যাকেটই মানুষ কিনবে
এইধরনের সফল কেম্পেইন গুলোর Result কেমন হয় তার একটা উদাহরণ দিচ্ছি। তবে সংখ্যার বিচার করে লাভ হয় না। দিন শেষে পকেটে কত আসলো সেইটাই বিবেচ্য
আমি সব সময় একটা কথা বলি, ব্যবসা ডিজিটাল হলেও,কাস্টমার কিন্তু রক্ত মাংসের।
তাই, আপনাকে আপনার কাস্টমারের মানসিকতা বুঝে কাজ করতে হবে। তাকে Feel করাতে হবে যে আপনি তাই দিচ্ছেন ঠিক যা তার প্রয়োজন। বাজারে চাহিদা তৈরি করতে হয়, আর সেই সব ব্যবসাই সফল যারা মানুষের চাহিদা তৈরি করতে পারে। যেমন ধরেন আপনার পরিচিত এমন কোন সাবালিকা আছে যে কোনদিন লাক্স ও ফেয়ার এন্ড লাভলি ব্যবহার করেনি? আমি জানি এইটার উত্তর “না,নাই”। এর কারন হল ইউনিলিভার শুরু থেকেই প্রচার করে আসছে সবাই সুন্দর ও সুগন্ধ পছন্দ করে। আর তাদের প্রোডাক্ট ব্যবহার করেই চিত্রনায়িকারা সুন্দর হয়েছে, যাদের সবাই পছন্দ করে, ভেরি সিম্পাল সাইকলজিকাল ব্রেন ওয়াশ ।
কষ্ট,ধৈর্য আর খরচ না করলে কখনই সফল হবেন না। আর বুদ্ধি ও শ্রমের দাম দিতে শিখলেই নিজের কষ্ট ও ধৈর্যের দাম পাবেন ।
Outsourcing Institute In patiya
Renesha Outsourcing Institute
Munsef Bazar jame Mosjid Market (1st floor), Munsef bazar, Patiya.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন